Posts

Showing posts from August, 2008

মিহিদানাদিনলিপি

পোষাকী হলে একমুখি সড়কেও ঘোরানো যায় চাকা, উল্টোদিকে। সন্তানবতী হলে বউ, ব্লাডি সিভিলিয়ান যায় মাতৃমঙ্গলে, যানজট ঠেলে।

সম্পাদকীয়

জলমগ্ন ভবদহ আরও ডুবুক, ভেসে যায়, যাক সুনামগঞ্জের ফসলি হাওর, খেয়াল রেখো, ঢাকায় স্যুয়ারেজ সিস্টেম যেন ঠিক থাকে। খরায় পুড়ে যাক উত্তর বঙ্গের কোমল মাটি, লিড নিউজ কিন্তু ঢাকার তাপমাত্রা নিয়েই করতে হবে। আর্সেনিকে পচে যাক সিলেটের সখিনা, ভেতরের পাতায় থাকুক, সাবধান থেকো, রাজধানীর বাতাসে যেন আর না বাড়তে পারে সীসার মাত্রা।

ছেলে আমার বড় হবে

জুন মাসের ১ তারিখে বাবাই স্কুলে গেল। সেদিন আমি যাইনি তার সাথে। দু'দিন আগে ভর্তির ব্যাপারে আলাপ করতে গিয়েছিলাম। গাড়িতে ঠাসাঠাসি করে ঘরের প্রায় সবাই। মানে আব্বা, আম্মা, দাদাভাই, তুলি আমিসহ। ভাবী যায়নি বাবা (দাদা ভাই এর ছেলে, আমার বাবা) তখনও ঘুমে ছিল বলে।সে এক বৈরাতি বটে। প্রথম স্কুলে যাওয়ার দিনে বাবাই যখন গাড়িতে উঠে টা টা বাবা বলছিল, আমার বুকে একটা মোচড়ের মতো দিল। মনে হলো ছেলে আমার বড় হচ্ছে বুঝি, তবে বুঝি দুরত্বের সময় এল... কয়েকদিন পরে আমি ওকে স্কুলে নিয়ে গেলাম। ফটকের ভেতরে আম্মা তাকে নিয়ে গেলেন। আমি বাইরে দাঁড়িয়ে। কালো প্যান্ট এর নিচে ইন করে সাদা শার্ট পরা ক্ষুদে ক্ষুদে বাবুদের মাঝে মিশে গেল যখন ও আমার আবার মন খারাপ হলো!!! এসব সময়তো আনন্দ হওয়ার কথা। আমার শুধু মন খারাপ করে কেন? ফেব্রুয়ারীতে বাবাইর জন্ম। এপ্রিল মাসে সম্ভবত আব্বা বড় একটা টাওয়ালে জড়িয়ে বাবাইকে নিয়ে মোটর সাইকেলে চড়ে বসলেন। সেই থেকে বাবাই নিয়মিত মোটর সাইকেল চড়ছে। অবশ্য দুনিয়ায় আসার প্রস্তুতিকালিন সময়টা ধরলে সে মোটর সাইকেলের যাত্রি হিসেবে আরও অনেক সিনিয়ার। আমার আর তুলির প্রিয় বাহন এই দুই চাকার যান। বাবাইর যেদিন জন্ম হলো সে