:: বুকের উপর সাপের রাস্তা... ::
ক.
ইশপের গল্প টাইপের একটা গল্প বারবার আমার মনে পড়ে। একবার এক লোকের বুকের উপর দিয়ে সাপ চলে গেল। লোকটার সেকি কান্না। কেউ একজন বলে, আরে ভাই কাদেন কেন? সাপটাতো কামড়ায়নি। সেই লোক বিষন্ন হয়ে বলে, আরে ভাই কামড়ানোটাইতো ভালো ছিল, এতো এখন রাস্তা বানিয়ে ফেল্লরে ভাই! মানুষের বুকের উপর দিয়ে সাপের রাস্তা... লোকটা আবার বিলাপ শুরু করে।
খ.
মঙ্গলবার রাতের ঘটনা। রাত দেড়টা পৌনে দুইটা হবে। বাড়ির সামনে যেতেই বুঝে গেছে তুলি। বাড়িটা ছোট একটা টিলার উপর। সেটা উঠতে উঠতে ও বেরিয়ে এল। আমার বেগে চাবি থাকে। সেটা দিয়েই গেট খুলি।
বাবাই ঘুমে। ওর ফিডার রেডি করতে করতে ভাত খাবো কিনা জিজ্ঞেস করে তুলি। বলি, খাবনা। কয়েকটা কাজ জমে গেছে। দ্রুত কম্পিউটার খুলে বসি। লো-ভলিউমে গান ছেড়ে ঠুকে ঠুকে ইলাসট্রেটর সামলাই। টুকটাক কথা হয় দু'জনে। গরম পড়েছে প্রচন্ড। জানালা খুলা। ফিডারটা পাশে রেখে মা ছেলে তারা ঘুমিয়ে পড়ে। মিনিট পনের হবে। চিৎকার। চোখ মুখ কি রকম যন্ত্রনামাখা, কোলে বাবাইকে নিয়ে কাপতে থাকে। কি হয়েছে, কি করব কিছুই বুঝিনা... কিংকর্তব্য শব্দটা খুব কাছে এসে টোকা দেয় আমায়। ততক্ষনে বাবাই ফর্মে চলে এসেছে। সে ভেবেছে আমি তার মাকে গভির কোন যন্ত্রনা দিয়েছি, সে এর প্রতিবাদে আমাকে যাহ্ যাহ্ বলে বিদায় করার চেস্টা শুরু করল। তিন মিনিট পেরিয়ে গেছে প্রায়। তুলি কোনমতে বলে কার গলা থেকে চেনটা নিয়ে গেছে! কি বলে এইসব!? বিস্ময় চেপে ধরে। আব্বা আম্মা চলে এসেছেন। চোরের পিছে দৌড়ানোর সময় আর নেই। প্রায় পাচ মিনিট সময় তাকে দেয়া হয়ে গেছে।
রাতের বাকিটা সময় আমরা আর ঘুমাতে পারিনা। বাড়ির সবাই সজাগ।
ক.
ইশপের গল্প টাইপের একটা গল্প বারবার আমার মনে পড়ে। একবার এক লোকের বুকের উপর দিয়ে সাপ চলে গেল। লোকটার সেকি কান্না। কেউ একজন বলে, আরে ভাই কাদেন কেন? সাপটাতো কামড়ায়নি। সেই লোক বিষন্ন হয়ে বলে, আরে ভাই কামড়ানোটাইতো ভালো ছিল, এতো এখন রাস্তা বানিয়ে ফেল্লরে ভাই! মানুষের বুকের উপর দিয়ে সাপের রাস্তা... লোকটা আবার বিলাপ শুরু করে।
আমাদের কিশোর বেলায় ৯০-এ কারা কারা যেন মরে গিয়েছিল গনতন্ত্রের জন্য! কেমন আছে তারা এখন?
ইশপের গল্প টাইপের একটা গল্প বারবার আমার মনে পড়ে। একবার এক লোকের বুকের উপর দিয়ে সাপ চলে গেল। লোকটার সেকি কান্না। কেউ একজন বলে, আরে ভাই কাদেন কেন? সাপটাতো কামড়ায়নি। সেই লোক বিষন্ন হয়ে বলে, আরে ভাই কামড়ানোটাইতো ভালো ছিল, এতো এখন রাস্তা বানিয়ে ফেল্লরে ভাই! মানুষের বুকের উপর দিয়ে সাপের রাস্তা... লোকটা আবার বিলাপ শুরু করে।
খ.
মঙ্গলবার রাতের ঘটনা। রাত দেড়টা পৌনে দুইটা হবে। বাড়ির সামনে যেতেই বুঝে গেছে তুলি। বাড়িটা ছোট একটা টিলার উপর। সেটা উঠতে উঠতে ও বেরিয়ে এল। আমার বেগে চাবি থাকে। সেটা দিয়েই গেট খুলি।
বাবাই ঘুমে। ওর ফিডার রেডি করতে করতে ভাত খাবো কিনা জিজ্ঞেস করে তুলি। বলি, খাবনা। কয়েকটা কাজ জমে গেছে। দ্রুত কম্পিউটার খুলে বসি। লো-ভলিউমে গান ছেড়ে ঠুকে ঠুকে ইলাসট্রেটর সামলাই। টুকটাক কথা হয় দু'জনে। গরম পড়েছে প্রচন্ড। জানালা খুলা। ফিডারটা পাশে রেখে মা ছেলে তারা ঘুমিয়ে পড়ে। মিনিট পনের হবে। চিৎকার। চোখ মুখ কি রকম যন্ত্রনামাখা, কোলে বাবাইকে নিয়ে কাপতে থাকে। কি হয়েছে, কি করব কিছুই বুঝিনা... কিংকর্তব্য শব্দটা খুব কাছে এসে টোকা দেয় আমায়। ততক্ষনে বাবাই ফর্মে চলে এসেছে। সে ভেবেছে আমি তার মাকে গভির কোন যন্ত্রনা দিয়েছি, সে এর প্রতিবাদে আমাকে যাহ্ যাহ্ বলে বিদায় করার চেস্টা শুরু করল। তিন মিনিট পেরিয়ে গেছে প্রায়। তুলি কোনমতে বলে কার গলা থেকে চেনটা নিয়ে গেছে! কি বলে এইসব!? বিস্ময় চেপে ধরে। আব্বা আম্মা চলে এসেছেন। চোরের পিছে দৌড়ানোর সময় আর নেই। প্রায় পাচ মিনিট সময় তাকে দেয়া হয়ে গেছে।
রাতের বাকিটা সময় আমরা আর ঘুমাতে পারিনা। বাড়ির সবাই সজাগ।
ক.
ইশপের গল্প টাইপের একটা গল্প বারবার আমার মনে পড়ে। একবার এক লোকের বুকের উপর দিয়ে সাপ চলে গেল। লোকটার সেকি কান্না। কেউ একজন বলে, আরে ভাই কাদেন কেন? সাপটাতো কামড়ায়নি। সেই লোক বিষন্ন হয়ে বলে, আরে ভাই কামড়ানোটাইতো ভালো ছিল, এতো এখন রাস্তা বানিয়ে ফেল্লরে ভাই! মানুষের বুকের উপর দিয়ে সাপের রাস্তা... লোকটা আবার বিলাপ শুরু করে।
আমাদের কিশোর বেলায় ৯০-এ কারা কারা যেন মরে গিয়েছিল গনতন্ত্রের জন্য! কেমন আছে তারা এখন?
ফন্টের সাইজটা একটু বড় করে দেন, প্লিজ। আগেরগুলোর সমান করে।
ReplyDeleteআপনালোহিত বা বিএনজি ফন্ট হলে ভালোই দেখাবে।
ReplyDeleteসোলায়মান লিপি বা রুপালি হলে অবশ্য ছোট দেখানোর সম্ভাবনা আছে।
-সৌরভ
ফন্ট সাইজ আর বড় করতে পারিনা। এইটা এখন সৌরভের হাতে। দেখি সৌরভ কি বলে। আরও দু-একজন এই অভিযোগটা করেছেন।
ReplyDeleteমন খারাপ করা লেখা।
ReplyDeleteসারছে। এইটা নাকি আমার হাতে?
ReplyDeleteসমস্যা তো শুধু এই পোস্টে।
এই পোস্টের এডিটে গিয়া, সব সিলেক্ট কইরা ফন্ট সাইজ লার্জ করে দিলে ঠিক হওয়ার কথা।
এরপর থেকে সব পোস্ট লার্জ দিয়া করবেন। তাতেই হবে।
--
সৌরভ
এডিটে গিয়া ফন্ট লার্জ করার কোন অপশন এখন আর পাইনা। ফন্টের কালার বদলাতে চাইছিলাম। এই পোস্টের লাস্টে একটা ফোটনোট দিছিলাম এইটার কালার বদলানোর ইচ্ছা ছিল। পারিনি! সুতরাং বুঝতেই পারছেন সৌরভ কি প্যাচে আপনে পড়ছেন :)
ReplyDelete----------------------------- আলবাব
মামু, ফন্ট বড় করেন।
ReplyDeleteআর একটু তালিম দিয়েনতো ক্যামনে এতো ভালো লেখা যায় !
হাহ হা, বুঝছি।
ReplyDeleteযে কোন পোস্ট এর এডিটে গিয়া, "Edit HTML" আর "Compose" দুইটা অপশন দেখবেন।
"Compose" এ ক্লিক দেবেন, রিচ টেক্সট এডিটর আবার চলে আসবে। কালার বদলানো আর ফন্ট সাইজ বড় করা সবই করতে পারবেন।